Tuesday, December 15, 2015

Nazi gold train: 'No evidence' of discovery in Poland

BBC Online
There is no evidence that a Nazi train rumoured to be carrying gems and gold has been found in Poland, experts say.
Researchers presenting findings about the alleged discovery in the Polish town of Walbrzych said there might be a tunnel but no train.
However, one of those who claimed to have discovered the train said he still believed it was there.
It was claimed that the train was hidden underground near Wroclaw as Soviet forces approached in 1945.
The Nazis had many miles of tunnels constructed near Walbrzych during World War Two.
In August, Deputy Culture Minister Piotr Zuchowski said that ground-penetrating radar images had left him "99% convinced" that a German military train was buried near Walbrzych.
He said images appeared to show a train equipped with gun turrets.
Many tunnels dating from World War Two have been found near Walbrzych. Photo: AFP
But on Tuesday, Professor Janusz Madej from Krakow's Academy of Mining said its geological survey of the site had found no evidence of a train.
"There may be a tunnel. There is no train," he told a press conference in Walbrzych.
Local folklore said an armoured train had been carrying gold from what is now the Polish city of Wroclaw as the Soviet army closed in at the end of World War Two.
It was said to have gone missing near Ksiaz castle, 3km (two miles) from Walbrzych.
Earlier this year, Piotr Koper, from Poland, and Andreas Richter, from Germany, told authorities that they knew the location of the train.
Through lawyers, they said that they wanted 10% of the value of anything that was found.
At the news conference on Tuesday,  Koper questioned the survey methodology and said he still believed the train was there.
Information about the train's location was reported to have come in a deathbed confession from a person who claimed they had helped to conceal it.
Between 1943 and 1945, the Nazis forced prisoners of war to dig more than 9km of tunnels near Walbrzych that were apparently to be used as factories. Some are now tourist attractions.

Bangladesh in 34-state Islamic military alliance

_____________
 Reuters, Dubai
_____________
 
Bangladesh has joined a Saudi Arabia-based 34-state Islamic military coalition to combat terrorism, according to a joint statement published on state news agency SPA.
"The countries here mentioned have decided on the formation of a military alliance led by Saudi Arabia to fight terrorism, with a joint operations center based in Riyadh to coordinate and support military operations," the statement said today.
A long list of Arab countries such as Egypt, Qatar, the United Arab Emirates, together with Islamic countries Turkey, Malaysia, Pakistan and Gulf Arab and African states were mentioned.
The announcement cited "a duty to protect the Islamic nation from the evils of all terrorist groups and organizations whatever their sect and name which wreak death and corruption on earth and aim to terrorize the innocent."
Shi'ite Muslim Iran, Sunni Saudi Arabia's arch rival for influence in the Arab world, was absent from the states named as participants, as proxy conflicts between the two regional powers rage from Syria to Yemen.
The United States has been increasingly outspoken about its view that Gulf Arab states should do more to aid the military campaign against the Islamic State militant group based in Iraq and Syria.
In a rare press conference, 30-year-old deputy crown prince and Defense Minister Mohammed bin Salman told reporters on Tuesday that the campaign would "coordinate" efforts to fight terrorism in Iraq, Syria, Libya, Egypt and Afghanistan, but offered few concrete indications of how military efforts might proceed.
Members of Saudi special forces take part in a graduation ceremony held in Riyadh on May 19, 2015. Photo: Faisal Al Nasser/Reuters
"There will be international coordination with major powers and international organizations ... in terms of operations in Syria and Iraq. We can't undertake these operations without coordinating with legitimacy in this place and the international community," bin Salman said without elaborating.
Asked if the new alliance would focus just on Islamic State, bin Salman said it would confront not only that group but "any terrorist organization that appears in front of us."
Saudi Arabia and its Gulf Arab neighbors have been locked in nine months of warfare with Iran-allied rebels in neighboring Yemen, launching hundreds of air strikes there.
Especially after a rash of attacks on Western targets claimed by Islamic State in recent months, the United States has increasingly said it thinks that firepower would better be used against IS.
As a ceasefire is set to take hold in Yemen on Tuesday alongside United Nations-backed peace talks, Riyadh's announcement may signal a desire to shift its attention back toward the conflicts north of its borders.
Islamic State has pledged to overthrow the monarchies of the Gulf and have mounted a series of attacks on Shi'ite Muslim mosques and security forces in Kuwait and Saudi Arabia.
The list of 34 members: Saudi Arabia, Bahrain, Bangladesh, Benin, Chad, Comoros, Djibouti, Egypt, Gabon, Guinea, Ivory Coast, Jordan, Kuwait, Lebanon, Libya, Malaysia, Maldives, Mali, Morocco, Mauritania, Niger, Nigeria, Pakistan, the Palestinians, Qatar, Senegal, Sierra Leone, Somalia, Sudan, Togo, Tunisia, Turkey, United Arab Emirates and Yemen, BBC Online adds.


Wednesday, December 2, 2015

আইসিসির বর্ষসেরা ওয়ানডে দলে মুস্তাফিজ...

আইসিসির বর্ষসেরা ওয়ানডে দলে জায়গা পেয়েছেন এ বছর চমক জাগানো পেসার মুস্তাফিজুর রহমান।

 

এই প্রথম বর্ষসেরা ওয়ানডে দলে জায়গা পেল বাংলাদেশের কোনো ক্রিকেটার। 

এর আগে সাকিব আল হাসান ২০০৯ সালের আইসিসির বর্ষসেরা টেস্ট দলে জায়গা পেয়েছিলেন। 

 আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পা রেখেই হইচই ফেলে দিয়েছেন মুস্তাফিজ। উইকেট নিচ্ছেন প্রায় নামতাগুণে। 

তবে এর.চেয়েও বড় ব্যাপার, মুস্তাফিজের বোলিং বুঝতেই হিমশিম খাচ্ছেন ব্যাটসম্যানরা।

 ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটসম্যান থেকে শুরু করে জিম্বাবুয়ে, মুম্তাফিজকে পড়তেই পারেননি ব্যাটসম্যানরা। 

জিম্বাবুয়ে সিরিজের তৃতীয় ওয়ানডেতে ৫ উইকেট নিয়ে
বাংলাদেশের জয়ের অন্যতম নায়ক মুস্তাফিজুর রহমান। 

মাত্র ৯ ওয়ানডেতেই ৩ বার ৫ উইকেট নিয়ে গড়েছেন নতুন.রেকর্ড। 

গত জুনে ভারতের বিপক্ষে অভিষেক ওয়ানডেতেই ৫ উইকেট নিয়েছিলেন মুস্তাফিজ। 

পরের ম্যাচে ৬ উইকেট নিয়ে গড়েছিলেন নতুন রেকর্ড।

 প্রথম ২ ওয়ানডেতে ১১ উইকেট ছিল না আর কারও। 

পরে টেস্ট অভিষেকেও ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়ে গড়েছিলেন আরেকটি রেকর্ড।

 ওয়ানডে ও টেস্ট, দুটিতেই অভিষেকে ম্যাচ সেরা হতে পারেননি
ক্রিকেট ইতিহাসে আর কেউ।

এবার বাংলাদেশ কে নিয়ে মুখ খুললেন মার্ক জুকারবার্গ, তবে কি শেষ পর্যন্ত…

আমেরিকার ওয়াশিংটনে ফেসবুক আয়োজিত এক সেমিনারে
ফেসবুকের জনক মার্ক জুকার বার্গ বাংলাদেশ ফেসবুক বন্ধ
করে দেওয়ার প্রতি তীব্র নিন্দাও প্রতিবাদ জানিয়েছেন ।
তিনি বলেছেন, ফেসবুক বন্ধ করে সরকার বিশ্ব থেকে
বাংলাদেশকে আদালা করার পায়তারা করা হচ্ছে। তিনি
আরাও বলেন অতিবিলম্বে যদি বাংলাদেশে সরকার ফেসবুক
খুলে না দেয় তাহলে বাংলাদেশ কে সবরকম ইন্টারনেট সেবা
থেকে বঞ্চিত করা হবে।
তবে ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিমের
পাঠানো চিঠি নিয়ে কিছুই বলে নাই তিনি। সেমিনারে
আমেরিকা ভারত বেশ কয়েকটি দেশের বক্তরা এই বিষয়ে
প্রতি আঙ্গুল তুলে তীব্র নিন্দা জানান। বাংলাদেশ ফেসবুক
বন্ধ হওয়াতে ফেসবুক কোম্পানির বেশ কিছু ডলার এর ক্ষতি
হচ্ছে, কারন বাংলাদেশের ই-কমার্স সাইট সহ অনেক
কোম্পানিই ফেসবুক এ বিজ্ঞপন দিত কিন্তু এখন সেটি হচ্ছে
না। সেই ক্ষোভ থেকেই তিনি বাংলাদেশকে নিয়ে এমন
মন্তব্য করেন। উল্লেখ, গত ১৮ নভেম্বর থেকে ফেসবুক, ভাইবারসহ
বেশকয়েকটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধ রাখা হয়েছে।
তবে মন্ত্রিসভার সদস্যসহ সরকারের অনেক উচ্চপদস্থত
কর্মকর্তারা বিকল্প উপায়ে ফেসবুক ব্যবহার করছেন। আশা
করি খুব দ্রুতই সকলের জন্য সরকার ফেসবুক উন্মুক্ত করে দিবেন।

Tuesday, December 1, 2015

একজন সুখী মানুষের গল্প (জীবনযাপন)

সুখী মানুষের গল্পটি ছোটবেলায় অনেকেরই পড়া। বাস্তব জীবনে সুখী মানুষের সংখ্যা কম। ৩০ নভেম্বর বাস্তবেই দেখা মিলল একজন সুখী মানুষের। তিনি ইকবাল হাবিব। স্থপতি। যিনি নিজেকে ‘সুখী মানুষ’ বলেন। তাঁর জীবনে যেমন কাজ করতে চেয়েছেন, তেমনই তিনি করে যাচ্ছেন। কোনো কিছু নিয়ে অতৃপ্তি নেই তাঁর জীবনে। থাকবেই বা কেন, ঢাকার হাতিরঝিল প্রকল্প, ধানমন্ডি লেক ও এর আশপাশের এলাকার উন্নয়ন প্রকল্প, টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিসৌধ কমপ্লেক্স, কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ (কেআইবি), চট্টগ্রামের এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর উইমেন, সিলেটের দুসাই রিসোর্টসহ দৃষ্টিনন্দন, গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প ও স্থাপত্যের অন্যতম নকশাকার তিনি। স্থাপত্য প্রতিষ্ঠান ভিত্তি স্থপতি বৃন্দ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইকবাল হাবিব।ভোর পাঁচটায় সাধারণত ঘুম থেকে ওঠেন। নামাজ পড়ে প্রায় পৌনে পাঁচ কিলোমিটার হাঁটেন। এরপর কিছুক্ষণ ব্যায়াম করেন। ইকবাল হাবিব বলেন, ‘সকােল প্রথম আলো পত্রিকা হাতে নিয়ে পুরোটা পড়ি। ঝিমুনি এলে একটা “ঝিমঝিম ঘুম”ও দিই। নাশতা খেয়ে সাড়ে নয়টার দিকে অফিস চলে যাই।’ গাড়িতে বসে মুঠোফোনে সারেন দরকারি ফোন।
সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টা পর্যন্ত চলে স্থাপত্যচর্চা। ডিজাইন ব্রিফিং, ক্লায়েন্ট মিটিং, কনস্ট্রাকশন নিয়ে আলোচনা তো আছেই। ‘এসব কাজের মধ্যে নগরে পরিবেশ বিষয়ে কিছু ঘটলে সাংবাদিকদেরও সময় দিতে হয়। টক শোও থাকে।’ বলেন ইকবাল হাবিব। সন্ধ্যার পর অনেকটা সময় যায় বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) কার্যালয়ে। এই সংগঠনের যুগ্ম সম্পাদক তিনি। আরও কয়েকটি সামাজিক সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত তিনি। এ ছাড়া বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউটের ফেলো ও সাবেক যুগ্ম সম্পাদক।প্রকৃতি পরিবেশ কতটা প্রিয়, সেটি ঢাকায় ধানমন্ডিতে ইকবাল হাবিবের বাসার বসার ঘরের দরজা দেখলে বোঝা যায়। জীবনানন্দ দাশের ‘তোমার যেখানে সাধ চলে যাও’ কবিতার পঙ্ক্তিগুলো খোদাই করা কাচের দরজায়: ‘তোমরা যেখানে সাধ চলে যাও—আমি এই বাংলার পারে র’য়ে যাব/ দেখিব কাঁঠাল পাতা ঝরিতেছে ভোরের বাতাসে...।’ আরেকটি দরজায় লেখা জসীমউদ্দীনের ‘আমার বাড়ি’ কবিতার ‘আমার বাড়ি যাইও ভ্রমর, বসতে দেব পিঁড়ে/ জলপান যে করতে দেব/ শালি ধানের চিঁড়ে।
ইকবাল হাবিব বলেন, ‘জীবনে ভালো কিছু করতে হলে দেশ, দেশের মাটি ও মানুষকে ভালোবাসতে হবে। এই ভালোবাসা হতে হবে সহমর্মিতার, দায়িত্ববোধের।’ যেহেতু তিনি বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া অবস্থা থেকে বিভিন্ন রকম আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন, তাই নজরুলের কবিতা তাঁকে বেশি টানে। এখন গল্পের বই পড়ার সময় খুব একটা না মিললেও রাতে ঘুমানোর আগে স্থাপত্য ও পরিবেশবিষয়ক কোনো না কোনো বই পড়েন তিনি। স্থপতি মাজহারুল ইসলাম ও লুই আই কানের জীবন দর্শন তাঁকে প্রভাবিত করে।
ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ার সময় ফুটবলার হতে চেয়েছিলেন। এরপর হতে চান গায়ক। গানের তালিম নেন ওস্তাদ বেদারউদ্দীনের কাছে। ঢাকার রেসিডেনসিয়াল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজে পড়ার সময় গানের প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন। ‘স্থপতি না হলে আমি গায়কই হতাম। গান শুনতে, গান গাইতে খুব ভালো লাগে। আমার জীবনের আনন্দ বেদনার সাক্ষী গান। শাহনাজ রহমতুল্লাহ ও মাহমুদুন নবী প্রিয় শিল্পী। একটা সময়ে ফার্মগেটের আনন্দ সিনেমা হলের সামনে থেকে গানের ছোট ছোট বই কিনতাম। কত গান যে আমার মুখস্থ।’
আরও একটি গোপন কথা জানা গেল তাঁর বাসায় গিয়ে। স্ত্রী স্থপতি শাহনাজ পারভীন জানালেন, নিরীক্ষাধর্মী রান্না খুব ভালো পারেন ইকবাল হাবিব। তবে ইকবাল হাবিবের প্রিয় খাবার ইলিশ মাছ। ‘মাঝেমধ্যে মনে হয় ইলিশ মাছ খাওয়ার জন্য বাংলাদেশে জন্ম সার্থক হয়েছে। বিদেশে গেলে ইলিশ মাছের মতো স্বাদ বলে স্যামন মাছ খাই।’ মজা করে বলেন তিনি। দুই ছেলে সাদমান ইকবাল ও আবরার ইকবালের সঙ্গে খুব বন্ধুত্ব তাঁর। সময় পেলে পরিবারের সবাইকে নিয়ে দেশে-বিদেশে ঘুরতে বের হন।
পোশাক নিয়ে অত ভাবনা না থাকলেও সাদা ও সবুজ রঙের পোশাক পছন্দ করেন। বেশির ভাগ পোশাক স্ত্রী কিনে দেন। বাড়িতে ফতুয়া, টি-শার্ট পরলেও পাঞ্জাবি পরতে ভালো লাগে।
এই হলো সুখী মানুষ ইকবাল হাবিবের গল্প।

ছয় ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ৫ হাজার কোটি টাকা

রাষ্ট্রমালিকানাধীন ছয় ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি এখন ৫ হাজার ২৯১ কোটি টাকা। তিন মাস আগের তুলনায় এ ঘাটতি কিছুটা কমেছে। গত জুনে ব্যাংকগুলোর মূলধন ঘাটতি ছিল ৫ হাজার ৭৫৬ কোটি টাকা। অর্থাৎ তিন মাসে ৪৬৫ কোটি টাকা ঘাটতি কমেছে। ব্যাংকগুলো হচ্ছে সোনালী, রূপালী, অগ্রণী, জনতা, বেসিক এবং রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক (রাকাব)।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তৈরি করা সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে ব্যাংক খাতের এ উন্নতির চিত্র উঠে এসেছে। প্রতিবেদনে ব্যাংক খাতের চার বিষয়ে কিছুটা উন্নতির খবরও দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এগুলো হচ্ছে সংরক্ষিত মূলধন, মূলধন পর্যাপ্ততার হার, ন্যূনতম প্রয়োজনীয় মূলধন এবং মোট ঋণসুবিধার তুলনায় উদ্যোক্তা মূলধনের অনুপাত (লিভারেজ রেশিও)।
প্রতিবেদন বিশ্লেষণে দেখা যায়, জুন প্রান্তিকের তুলনায় সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে চারটি বিষয়ে উন্নতি করেছে দেশের ব্যাংক খাত। একটি বিষয়ে আবার খারাপও করেছে। যেমন একই সময়ে ব্যাংক খাতে ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রে গতকাল মঙ্গলবার এসব তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সেপ্টেম্বর শেষে ব্যাংক খাতে সংরক্ষিত মূলধনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৭২ হাজার ৭২০ কোটি টাকা। আগের প্রান্তিকে যা ছিল ৬৮ হাজার ২৩০ কোটি টাকা। এই সময়ে ব্যাংক খাতে সংরক্ষিত মূলধনের পরিমাণ ৪ হাজার ৪৮৯ কোটি টাকা বা ৬ দশমিক ৫৮ শতাংশ বেড়েছে। সামগ্রিক মূলধন ঘাটতি প্রয়োজনের তুলনায় মাত্র ৪৩ কোটি টাকা কম, আগে যা আরও বেশি ছিল।
একই সময়ে তফসিলি ব্যাংকগুলোর মূলধন পর্যাপ্ততার হার (সিআরএআর) দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ৫৩ শতাংশ, যা গত জুনে ছিল ১০ দশমিক ২৭ শতাংশ। তিন মাসে এ হার বেড়েছে শূন্য দশমিক ২৬ শতাংশ। অবশ্য গত মার্চে সিআরএআরের হার ১০ দশমিক ৭৩ শতাংশ ছিল। আর লিভারেজ রেশিও সেপ্টেম্বর শেষে দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ১৮ শতাংশ, যা জুনে ছিল ৪ দশমিক ৯৩ শতাংশ। বেড়েছে শূন্য দশমিক ২৫ শতাংশ।
যেকোনো ধরনের ঝুঁকি এড়াতে ব্যাংকের ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের ১০ শতাংশ হারে মূলধন সংরক্ষণের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। আর লিভারেজ রেশিও থাকার নিয়ম রয়েছে কমপক্ষে ৩ শতাংশ। সে হিসাবে দুটি হারই বেশি আছে। ব্যাংকাররা মনে করছেন, এই হারের উন্নতি দেশের ব্যাংক খাতের জন্য স্বস্তিদায়ক।
যোগাযোগ করলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র শুভঙ্কর সাহা প্রথম আলোকে বলেন, ‘ব্যাংক খাতের নেতিবাচক বিষয়গুলো ধীরে ধীরে কমে আসছে। সেপ্টেম্বরভিত্তিক প্রতিবেদনটি সেটাই নির্দেশ করছে। ব্যাংকগুলোর মূলধন ঘাটতি আরও কমবে।’
সিআরএআর সংরক্ষণে দেশের ৫৬টি ব্যাংকের মধ্যে ৪৭টি সক্ষমতা দেখালেও নয়টি ব্যাংক পারেনি।
বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, সিআরএআর সংরক্ষণে নয়টি ব্যাংকের কোনো উন্নতি হয়নি। অর্থাৎ আগের তিন মাসেও এগুলোর অবস্থা একই রকম ছিল। ব্যাংকগুলো হচ্ছে সোনালী, জনতা, রূপালী, বেসিক, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক (বিকেবি), রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক (রাকাব), বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক (বিসিবি), আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক ও প্রিমিয়ার ব্যাংক।
আর লিভারেজ রেশিও সংরক্ষণে ব্যর্থ হয়েছে ছয় ব্যাংক। এগুলো হচ্ছে সোনালী, রূপালী, বেসিক, বিকেবি, রাকাব ও আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা রয়েছে, ব্যাংকগুলোকে ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের ১০ শতাংশ অথবা ৪০০ কোটি টাকার মধ্যে যেটি বেশি, সে হারে মূলধন সংরক্ষণ করতে হবে। ২০১৬ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত ব্যাংকগুলোকে তা সংরক্ষণ করতে হবে ১০ শতাংশের অতিরিক্ত আরও দশমিক ৬২ শতাংশ হারে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সেপ্টেম্বর শেষে ব্যাংক খাতে ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৯০ হাজার ৬১৬ কোটি টাকা। আগের প্রান্তিকে তা ছিল ৬ লাখ ৬৪ হাজার ১৭৮ কোটি টাকা।
জানতে চাইলে রূপালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম ফরিদউদ্দিন বলেন, ‘প্রয়োজনীয় শর্ত পূরণে আমাদের বাড়তি টাকার দরকার। বেসরকারি ব্যাংকগুলো উদ্যোক্তাদের কাছ থেকে সহজে টাকা পেলেও আমরা পাই না।’ অর্থ মন্ত্রণালয়ে টাকার জন্য আবেদন করা আছে বলে জানান তিনি।

বাংলাদেশি ব্যবসায়ীরা ১৫ দিনের ভিসাই পাবেন (৩০ দিন করতে রাজি হয়নি ভুটান)

বাংলাদেশি ব্যবসায়ীরা ভুটানে ১৫ দিনের ভিসাই পাবেন। বাংলাদেশের চাওয়া ছিল ৩০ দিন, কিন্তু ভুটান রাজি হয়নি এতে। তবে নবায়নের সুযোগ রাখছে ভুটান, যা আগেও ছিল।
বাংলাদেশ-ভুটান বাণিজ্যসচিব পর্যায়ের বৈঠক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারের ফরেন ট্রেড ইনস্টিটিউটে (বিএফটিআই) দুই দিনব্যাপী এ বৈঠক শুরু হয়। বৈঠকের আগে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন বাণিজ্যসচিব হেদায়েতুল্লাহ আল মামুন।
বৈঠকে বাণিজ্যসচিব ১৭ সদস্যের বাংলাদেশ দলের নেতৃত্ব দেন। আর সফররত ভুটানের ১০ সদস্যের দলের নেতৃত্ব দেন দেশটির অর্থনৈতিক-বিষয়ক সচিব দাশো ইয়াশি ইয়াংদি।
জানতে চাইলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মনোজ কুমার রায় প্রথম আলোকে বলেন, ১৫ দিনের ভিসা বজায় থাকলেও ভুটান বলেছে সহজেই তা নবায়ন করবে তারা। আর ভিসা দেবে মাল্টিপল (একাধিকবার যাওয়া-আসার সুযোগ)।
বৈঠকে ভুটানকে নৌপথে ট্রানজিট দেওয়া, ভুটান থেকে জলবিদ্যুৎ আমদানি, উভয় দেশের অভ্যন্তরীণ নৌপথ ব্যবহার, বন্দরের অবকাঠামোগত উন্নয়ন, আমদানি-রপ্তানিতে ঋণপত্র (এলসি) প্রক্রিয়া সহজ করা, শুল্ক ও অশুল্ক বাধা দূর করা ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
ভুটান থেকে জলবিদ্যুৎ আমদানির বিষয়ে বাংলাদেশ-ভুটান-ভারতের মধ্যে ত্রিপক্ষীয় চুক্তি করার পক্ষে মত এসেছে বলে জানা গেছে।
বাংলাদেশকে ৯০টি পণ্যে শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার দেয় ভুটান। প্রধান পণ্য হচ্ছে: তৈরি পোশাক, মেলামাইনসামগ্রী, লিচু ও আমের জুস, ওষুধ ও প্রসাধনসামগ্রী। আর ভুটানকে ১৮টি পণ্যে শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার দেয় বাংলাদেশ। উল্লেখযোগ্য পণ্য তাজা ফল, নির্মাণসামগ্রী, সিমেন্টের কাঁচামাল, মসলা, বড় পাথর।
বৈঠকসূত্র জানায়, বৈঠকে ভুটান আরও ১৫টি পণ্যে শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার চাইলে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে জানানো হয়, মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) ছাড়া তা সম্ভব না। এমনকি অগ্রাধিকারমূলক বাণিজ্য চুক্তি (পিটিএ) হলেও করতে হবে। ভুটানকে ট্রানজিট দেওয়ার ক্ষেত্রে দুটি পথ চিহ্নিত করা হয়। একটি চট্টগ্রাম-চাঁদপুর-মাওয়া-আরিচা-সিরাজগঞ্জ-দৈখাওয়া। অন্যটি মংলা-কাওখালী-বরিশাল-চাঁদপুর-মাওয়া-আরিচা-চিলমারী-দৈখাওয়া। এ ছাড়া বাংলাবান্ধা ও নুন খাওয়া শুল্ক স্টেশনকে অতিরিক্ত এক্সিট পয়েন্ট ও এন্ট্রি পয়েন্ট চায় ভুটান। সূত্র জানায়, এই দুই বিষয়ে কোনো সমাধান হয়নি।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জানায়, উভয় দেশের মধ্যে কিছু বিষয়ে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হবে আজ দুপুরে। একই সময়ে হবে যৌথ সংবাদ সম্মেলন। বিকেলে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদের সঙ্গে সচিবালয়ে মতবিনিময় করবে ভুটানের প্রতিনিধিদল। এরপর বাণিজ্যমন্ত্রী দুই দিনের বৈঠকের ফলাফল সাংবাদিকদের কাছে তুলে ধরবেন।
 

ইংরেজি ২য় পত্র (২০১৬ সালের এইচএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতি-৩)


Completing sentences
with clauses/phrases
প্রিয় পরীক্ষার্থী, আজ ৪ নম্বর প্রশ্ন Completing sentences with clauses/phrases নিয়ে আলোচনা করব। এ ক্ষেত্রে ১০টি বাক্যের একটি text দেওয়া থাকবে, যেখানে ১০টি শূন্যস্থান থাকবে। শূন্যস্থানগুলোকে numbering করার জন্য a-j ব্যবহার করা হবে। উপযুক্ত Clauses/phrases ব্যবহার করে শূন্যস্থানগুলোকে পূরণ করতে হবে। এ ক্ষেত্রে প্রতিটি উত্তরের জন্য ০.৫ করে মোট নম্বর থাকবে ৫।
Set-4
Complete the sentences using suitable clauses/ phrases. 5
a) Yesterday a boy came to me. He said that —. So I gave him a shirt and some money.
b) A match will be played between our college and Dhaka College. But the time when the match will start is yet—.
c) Sometimes we fail to answer the questions—. Only Rana hardly fail to do so. He is the best boy in the class.
d) A thief entered Sumon’s room —. Sumon caught hold of the thief.
e) — is known to all. Still many people lead dishonest life.
f) You say you are late due to your failure to get a rickshaw —. You could start earlier.
g) We should work and speak sensibly. — often invite difficulties in our life.
h) This place is memorable in my life. It is the place —.
i) Swimming is a good exercise. Everyday I swim —.
j) You have failed in the exam. You could pass—.
Ans. to the ques. no. 4
a) Yesterday a boy came to me. He said that he had no shirt to wear. So I gave him a shirt and some money.
b) A match will be played between our college and Dhaka College. But the time when the match will start is yet to be fixed.
c) Sometimes we fail to answer the questions asked by our teachers. Only Rana hardly fail to do so. He is the best boy in the class.
d) A thief entered Sumon’s room while he was praying. Sumon caught hold of the thief.
e) That honesty is the best policy is known to all. Still many people lead dishonest life.
f) You say you are late due to your failure to get a rickshaw. The reason you put up is not acceptable. You could start earlier.
g) We should work and speak sensibly. Because working and speaking insensibly often invite difficulties in our life.
h) This place is memorable in my life. It is the place where I met you first.
i) Swimming is a good exercise. Everyday I swim until I feel tired.
j) You have failed in the exam. You could pass if you obey your parents’ advice.
Set-5
a) I can’t spend much time with you. I have an important work —.
b) Last night a beggar took shelter in our home. We gave him —. He was very pleased with us.
c) Rana has left just a few minutes ago. If you arrived a little earlier, —.
d) Rini is a good singer. She sings so beautifully that —.
e) The departure time of the train was approaching. So he walked fast —.
f) I need a reliable and a dutiful person. Since —, I will give you the task.
g) My elder brother was going to London. My parents burst into tears — departure. I also could not control myself.
h) In this world some people live longer than others. Those — gathers best experience.
i) You should not gossip at this moment. A little later you are going to sit for the examination. I can’t think —.
j) Ranu informed me that she was in danger. I went —.
Ans. to the ques. no. 5
a) I can’t spend much time with you. I have an important work that father has imposed on me.
b) Last night a beggar took shelter in our home. We gave him food and other necessary things. He was very pleased with us.
c) Rana has left just a few minutes ago. If you arrived a little earlier, you would see him.
d) Rini is a good singer. She sings so beautifully that people are amused.
e) The departure time of the train was approaching. So he walked fast to catch the train.
f) I need a reliable and a dutiful person. Since you promise to work carefully, I will give you the task.
g) My elder brother was going to London. My parents burst into tears at the time of his departure. I also could not control myself.
h) In this world some people live longer than others. Those who live the longest gather best experience.
i) You should not gossip at this moment. A little later you are going to sit for the examination. I can’t think how you can be so insincere.
j) Ranu informed me that she was in danger. I went to help her immediately.

Substitution table
প্রিয় পরীক্ষার্থী, ইংরেজি ২য় পত্রের ৩ নম্বর প্রশ্ন থাকবে Substitution table নিয়ে। নিচে গুরুত্বপূর্ণ Substitution table দেওয়া হলো।
Make five sentences using parts of sentences from each column of the table below. 1×5 = 5
1.
Man’s thirst
wants
is
has unquenchable in the field of knowledge
He to know more and more He never satisfied with what he has known and seen
This curiosity to know already achieved what was once inconceivable
Man inspired him to undertake and carry out difficult tasks.
Answer
(i) Man’s thirst is unquenchable in the field of knowledge.
(ii) He is never satisfied with what he has known and seen.
(iii) He wants to know more and more.
(iv) This curiosity to know has inspired him to undertake and carry out difficult tasks.
(v) Man has already achieved what was once inconceivable.
2.
It is
may be
may be considered
takes to be a sign of weakness
A forgiver really a sign of strength
To forgive a strong character to check passion
But it superior to a wrong-door
easy to take revenge
Answer
(i) It is easy to take revenge.
(ii) A forgiver may be superior to a wrong-door.
(iii) To forgive is really a sign of strength
(iv) It may be considered to be a sign of weakness.
(v) But it takes a strong character to check passion.
3.
Punctuality
is
should
denotes a habit
It the habit of doing a thing in its exact time
In a wider sense it form the habit of being punctual from one’s childhood
To maintain punctuality necessary for all human beings
So, one the process for proper utilization of time
Answer
(i) Punctuality is a habit.
(ii) It is the habit of doing a thing in its exact time.
(iii) In a wider sense it denotes the process for proper utilization of time.
(iv) To maintain punctuality is necessary for all human beings.
(v) So, one should form the habit of being punctual from one’s childhood.
# বাকি অংশ ছাপা হবে আগামীকাল
প্রভাষক, ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজ, ঢাকা

বাংলা ১ম পত্র (২০১৬ সালের এসএসসি পরীক্ষা: বিশেষ প্রস্তুতি ৩)

বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর
প্রিয় পরীক্ষার্থী, আজ বাংলা ১ম পত্রের বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর ধারাবাহিকভাবে দেওয়া হলো।
কপোতাক্ষ নদ
১৮। বাংলা কাব্যে সনেট-এর প্রবর্তক কে?
ক. মোতাহের হোসেন খ. কায়কোবাদ
গ. ঈশ্বর গুপ্ত ঘ. মাইকেল মধুসূদন দত্ত
১৯। ‘লইছে যে তব নাম বঙ্গের সংগীতে।’ কবি কার নাম নিচ্ছেন?
ক. জন্মভূমির নদীর খ. জন্মভূমি বাংলার
গ. সাগরদাঁড়ি গাঁয়ের ঘ. বঙ্গোপসাগরের
২০। কবি কপোতাক্ষ নদের কাছে কী মিনতি করেছেন?
ক. তাঁকে মনে রাখতে
খ. তাঁকে ক্ষমা করতে
গ. তাঁকে আশীর্বাদ করতে
ঘ. তাঁকে ভুল না বুঝতে
২১। কপোতাক্ষ নদের কাছে কবির মিনতির মাঝে তাঁর মনের কোন পরিচয় পাওয়া যায়?
ক. হতাশা খ. গভীর অনুরাগ
গ. তীব্র অভিমান ঘ. হাহাকার
২২। কপোতাক্ষের কুলকুল ধ্বনি কবি চিত্তে কী ধরনের প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে?
ক. সংশয় খ. বিরক্তি
গ. পুলক ঘ. বেদনা
২৩। ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতায় প্রকাশ পেয়েছে—
ক. ভাষাপ্রীতি খ. স্মৃতিকাতরতা
গ. নদীপ্রেম ঘ. স্বজাত্যবোধ
২৪। কবি ‘মাতৃদুগ্ধ’ বলে সম্বোধন করেছেন কোনটিকে?
ক. মাতৃভাষা বাংলাকে
খ. বাংলাদেশের আলো-হাওয়াকে
গ. কপোতাক্ষ নদকে
ঘ. কপোতাক্ষ নদের জলকে
২৫। ‘নিরিবিলি’ বোঝাতে কবি ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতায় কোন শব্দটি ব্যবহার করেছেন?
ক. মন্ত্রধ্বনি খ. বিরলে
গ. ছলনে ঘ. সখা-রীতে
জীবন সঙ্গীত
১। হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় আয়ুকে কিসের সঙ্গে তুলনা করেছেন?
ক. নদীর জল খ. পুকুরের জল
গ. শৈবালের জল ঘ. ফটিক জল
২। হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় কবে জন্মগ্রহণ করেন?
ক. ১৫ এপ্রিল, ১৮৩৪ খ. ১৭ এপ্রিল, ১৮৩৮
গ. ১৯ এপ্রিল, ১৮৪২ ঘ. ২১ এপ্রিল, ১৮৪৬
৩। ‘বীর্যবান’ অর্থ কী?
ক. সাহসী খ. বুদ্ধিমান
গ. শক্তিমান ঘ. ধৈর্যশীল
৪। কবি কাতর স্বরে কী বলতে নিষেধ করেছেন?
ক. বৃথা জন্ম এ সংসারে খ. তুমি কার
গ. কে তোমার ঘ. জীবাত্মা অনিত্য নয়
৫। ‘জীবন সঙ্গীত’ কবিতায় জীবনকে কিসের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে?
ক. নিশার স্বপন খ. রাত্রি জাগরণ
গ. সকল কর্ম ঘ. বেদনার ক্রন্দন
৬। ‘স্ত্রী, পুত্র, পরিবার কে কার’—এসব বলে কবি কী করতে নিষেধ করেছেন?
ক. আনন্দ খ. ক্রন্দন গ. দান ঘ. উল্ল¬াস
৭। কবি কোন দৃশ্যে মন ভোলাতে নিষেধ করেছেন?
ক. বাহ্যদৃশ্যে খ. ক্রন্দনদৃশ্যে
গ. হাস্যদৃশ্যে ঘ. মৃত্যুদৃশ্যে
৮। কোন কাজটি করলে জীবনে জয় হবে?
ক. যত্ন খ. অযত্ন গ. ভোগ ঘ. সঞ্চয়
# বাকি অংশ ছাপা হবে আগামীকাল
সঠিক উত্তরটি মিলিয়ে নাও
বাংলা: সঠিক উত্তর
কপোতাক্ষ নদ
১৮. ঘ ১৯. ক ২০. ক ২১. খ ২২. গ ২৩. খ ২৪. ঘ ২৫. খ।
জীবন সঙ্গীত
১. গ ২. খ ৩. গ ৪. ক ৫. ক ৬. খ ৭. ক ৮. ক।
শিক্ষক, বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ পাবলিক কলেজ, ঢাকা

কমে যাচ্ছে এইডস মোকাবেলায় আন্তর্জাতিক অনুদান......

বাংলাদেশে এইডস সচেতনতা এবং স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ক আন্তর্জাতিক সাহায্য গত কয়েক বছরে অনেকটাই কমে এসেছে।

বেসরকারি সংস্থা কেয়ার বাংলাদেশ-এর স্বাস্থ্য বিষয়ক পরিচালক ড. জাহাঙ্গির হোসাইন জানিয়েছেন, এইচআইভি প্রতিরোধে ২০১৪ এবং ২০১৫ সালের জন্য গ্লোবাল ফান্ডের অনুদানের পরিমাণ ছিল ২২ মিলিয়ন ডলার।

২০১৬ এবং ২০১৭ সালের জন্য যা কমে এসেছে ১২ মিলিয়ন ডলারে।

মি. হোসেন বলছেন, বাংলাদেশে এইডস সংক্রমণের হার এবং আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা কম হওয়ার কারণেই আন্তর্জাতিক অনুদানের পরিমাণ কমছে।

এইডস মোকাবেলায় সরকারকে এখন আরো দায়িত্ব নিতে উৎসাহিত করছে দাতা সংস্থাগুলো।
বাংলাদেশে আজ পালিত হচ্ছে বিশ্ব এইডস দিবস।

সরকারী হিসেবে বলা হচ্ছে, বাংলাদেশে বর্তমানে এইচআইভি আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা জনসংখ্যার এক শতাংশের কম।

তবে, বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এইডসের ঝুঁকি এখনো ব্যাপকভাবে রয়েছে।

কিন্তু তারপরেও, এইডসের ঝুঁকি ক্রমেই কমছে আন্তর্জাতিক সাহায্যের পরিমাণ।

তা সত্ত্বেও দেশে এখন এইডস বিষয়ক সচেতনতা আগের চেয়ে অনেক বেড়েছে।

বেসরকারি ক্লিনিকের পাশাপাশি সরকারী উদ্যোগে বারোটি সরকারী হাসপাতালে এখন এইডস পরীক্ষা করা যায়।

তাজমহল একটি হিন্দু মন্দির, এবং এই বক্তব্যের সমর্থনে যথেষ্ট প্রমাণাদি হাতে রয়েছে দাবী করেছিলেন ভারতের একদল আইনজীবী।

তাদের সেই বক্তব্যকে খণ্ডন করে দেশটির সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী মহেশ শর্মা বলেছেন, এমন কোন প্রমাণ তারা খুঁজে পাননি।

ঐ দাবী অমূলক।

গত বছর আগ্রার কয়েকজন আইনজীবী আদালতে দায়ের করা এক পিটিশনে দাবী করেন, তাজমহল আসলে হিন্দু দেবতা শিবের জন্য নির্মিত এক মন্দির।

সেজন্য আদালতের কাছে তাজমহলকে হিন্দুদের কাছে হস্তান্তরেরও আহ্বান জানিয়েছিলেন ঐ আইনজীবীরা।

সতের শতকে মুঘল সম্রাট শাহ জাহান নিজের তৃতীয় স্ত্রী মমতাজ মহলের মৃত্যুর পর তার স্মৃতির উদ্দেশ্যে এই সমাধিসৌধ নির্মাণ করেন, যিনি ১৪তম সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে মারা গিয়েছিলেন।
তাজমহল দেখতে প্রতিদিন গড়ে ১২০০ দেশী বিদেশী দর্শনার্থী আসেন।